শনিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০১৬

কয়রায় বিএনপি’র মনোনয়ন পেতে ১৮ জনের আবেদন জমা

কয়রা প্রতিনিধি
আগামী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য খুলনার কয়রা উপজেলার সাতটি ইউনিয়ন থেকে ১৮ জন প্রার্থী দলীয় মনোনয়নের জন্য আবেদন জমা দিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার খুলনা জেলা বিএনপি অফিসে এ আবেদন জমা নেওয়া হয়। আগামীকাল শনিবার এসব প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হবে বলে জানা গেছে। কয়রা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এড. শেখ আব্দুর রশিদ জানিয়েছেন, সম্প্রতি জেলা বিএনপির নির্বাহী কমিটির সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইউপি নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পেতে ইচ্ছুক প্রার্থীদের আবেদন জমা নেয়া হয়েছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার আবেদন জমার শেষ দিনে কয়রা উপজেলার সাতটি ইউনিয়ন থেকে মনোনয়নের জন্য আবেদনকারীরা হলেন, আমাদি ইউনিয়নে সহকারী অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ, পারভেজ রেজা তানভীর, বাগালি ইউনিয়নে এস.এম.এ রহিম, সোলায়মান কবির, মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নে গাজী রফিকুল ইসলাম, গাজী শাহজান, হাবিবুর রহমান, মহারাজপুর ইউনিয়নে মোঃ মনিরুজ্জামান বেল্টু, সদর উদ্দীন আহমেদ, মেহেদী হাসান মিলন, আবু সাঈদ বিশ্বাস, কয়রা সদর ইউনিয়নে এইচ.এম শাহবুদ্দীন, এফ.এম মনিরুজ্জামান, উত্তর বেদকাশি ইউনিয়নে সরদার মতিয়ার রহমান ও দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নে মনজুর আলম নান্নু, সিরাজুল ইসলাম, গাজী বিল্লাল হোসেন, আব্দুর রহমান ফারুকী বাচ্চু। এর মধ্যে উত্তর বেদকাশি ইউনিয়ন থেকে একজন মাত্র প্রার্থী বিএনপির দলীয় মনোনয়নের জন্য আবেদন করেছেন। খুলনা জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক এড. শফিকুল আলম মনা বলেন, প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার শেষে উপজেলা ও ইউনিয়ন কমিটির নেতা কর্মীদের মতামত নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
0

লিভারের সমস্যার আট লক্ষণ, এড়িয়ে যাচ্ছেন না তো?

কয়রা ডেস্ক : লিভার দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। লিভার (যকৃৎ) প্রাণীদেহের বিপাকে কাজ করে। এ ছাড়া এটি শরীরের বিভিন্ন কাজে প্রধান ভূমিকা পালন করে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের ক্ষেত্রে লিভারের ওজন প্রায় এক দশমিক
সারা বিশ্বে প্রায় এক লাখ মানুষ প্রতিবছর লিভারের রোগে মারা যায়। লিভারের যে রোগগুলো সাধারণত হয়, সেগুলো হলো : ভাইরাল হেপাটাইটিস (জন্ডিস), লিভার সিরোসিস, লিভারের ফোঁড়া, পিত্তথলির বা পিত্তনালির রোগ, ফ্যাটি লিভার, লিভার ক্যানসার ইত্যাদি।
অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, মানসিক চাপ, মদ্যপান, ধূমপান ইত্যাদি লিভারের ক্ষতি করে। কিছু লক্ষণ রয়েছে যেগুলো দেখলে বোঝা যাবে লিভারে সমস্যা হচ্ছে। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলদি ফুড হাউস জানিয়েছে এসব লক্ষণের কথা।
বারবার বমি হওয়া।
ফেকাসে পায়খানা।
খাওয়ার পর মুখে তেতো ভাব।
পিত্তে সমস্যা।
চর্বিজাতীয় খাবার খাওয়ার পর পেট ব্যথা হওয়া।
চোখের ওপরে ব্যথা করা।
টানা অবসন্নতা।
অর্শ্বরোগ এবং স্থায়ীভাবে বর্ধিত শিরা। এ ধরনের সমস্যা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

৫০ কেজি। সাধারণত দুই ধরনের কোষ দিয়ে লিভার গঠিত হয়। এগুলো হলো প্যারেনকাইমাল ও নন-প্যারেনকাইমাল।
0

বিদ্যুৎহীন আমাদী ভুমি অফিস , কার্যক্রমে অচলাবস্তা

আমাদী প্রতিনিধি : কয়রা উপজেলার আমাদী ইউনিয়ন ভুমি অফিসে বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকায় কার্যক্রম পরিচালনায় ব্যাপক অসুবিধা দেখা দিচ্ছে। ভোগান্তির স্বীকার হচ্ছে সাধারন মানুষ। ইউনিয়ন ভুমি অফিস সরকারী দপ্তরের অন্যতম। প্রতিনিয়ত কর্মব্যস্ততা ও ভুমি অফিসের বিশেষ সেবা জনগনের অপরিহার্য অংশ। আমাদী ইউনিয়ন ভুমি অফিস তার মধ্যে অন্যতম। জেলা প্রশাষক , অতিরিক্ত জেলা প্রশাষক , উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা , উপজেলা ভুমি কর্মকর্তা সহ অতি গুরুত্বপুর্ণ পদের সরাসরি পরিচালনায় আমাদী ইউনিয়ন ভুমি অফিসে আজও বিদ্যুতের ছোঁয়া লাগেনি। আমাদি ইউনিয়ন ভুমি অফিসের সহঃ ইউনিয়ন ভুমি কর্মকর্তা মোঃ জাকির হোসেনের সাথে আলাপ কালে তিনি বলেন , অত্র অফিস থেকে ব্যাপক ভাবে জনগনের সেবা প্রদান করা হয়। কোন কোন দিন রাত ১০ টা পর্যন্তও অফিস কার্যক্রম চলে। প্রয়োজনে মোমবাতী জ্বালিয়ে কাজ করতে হয়। তারপরেও বিদ্যুৎ অত্র ভুমি অফিস সম্প্রতি কয়রা উপজেলার শ্রেষ্ঠ ভুমি অফিস নির্বাচিত হয়েছে। এই ভুমি অফিসে সরকারী কম্পিউটার থাকলেও তা বিদ্যুতের কারনে বন্দ আছে। কম্পিউটারের কাজ বাইরের থেকে করতে হয়। সেখানে অতিরিক্ত খরচের কারনে সরকারী অর্থ নষ্ঠ হচ্ছে। তাছাড়া কম্পিউটারের কাজের জন্য অফিস স্টাফ একজনকে প্রায়ই বাইরে রাখতে হয় যে কারনে কাজের বিঘিœত হওয়াটা স্বাভাবিক। তিনি প্রতিবেদককে বলেন সম্প্রতি বিদ্যুৎ লাইন নির্মান সহ আনুসাঙ্গিক কার্যক্রম সম্পন্ন , আবেদনের প্রক্রিয়াও চলছে। দ্রুত বিদ্যুতের ব্যবস্থা হলে অফিসের কার্যক্রমকে আর বেগবান করা সম্ভব বলে তিনি মনে করেন। সে জন্য বিদ্যুৎ বিভাগ সহ সংশ্লিষ্ঠ সকলের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছে সহকারী ইউনিয়ন ভুিম কর্মকর্তা মোঃ জাকির
হোসেন ।

0

কয়রা খানা অফিসার ইন-চার্জ হরেন্দ্রনাথ সরকার প্রেসিডেন্ট পুলিশ পদক পেলেন

কয়রা প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি থানার বদরতলা গ্রামের মৃতঃ হরিপদ সরকার এর পুত্র পুলিশ পরিদর্শক হরেনদ্রনাথ সরকার খুলনা জেলার কয়রা থানার অফিসার ইন-চার্জ এর দায়িত্ব পালন কালে সন্ত্রাস ও জঙ্গী দমনে সাহসিকতা পূর্ণ ভুমিকার জন্য তার কজের স্বীকৃতি সরুপ গত ২৬/০১/২০১৬ তারিখে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা রাজারবাগ পুলিশ লাইনে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে তাকে প্রেসিডেন্ট পুলিশ পদক (পিপিএম)এ ভুষিত করেন।
তিনি কয়রা থানার অফিসার ইন-চার্জ এর দায়িত্ব পালনকালে বনদস্যু আটক, অস্ত্র উদ্ধার, বাঘের চামড়া উদ্ধার, নারীজঙ্গী প্রশিক্ষন কালে আটকসহ আইন শৃখলা উন্নয়নের স্বীকৃতি সরুপ ২০১৫ সালে খুলনা জেলা পুলিশ সুপার কতৃক জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইন-চার্জ হিসাবেও পুরষ্কৃত হন।

0

শুক্রবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০১৬

পাইকগাছা-কয়রা ভায়া চাঁদখালী সড়কেযানবাহন চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে ।


কয়রা ডেস্ক : পাইকগাছা-কয়রা ভায়া চাঁদখালী সড়কটি ভেঙ্গেচুরে যানবাহন চলাচল অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করছে যাত্রীবাহী বাসসহ সব ধরনের যানবাহন। বিশেষ করে পাইকগাছা অংশের চাঁদখালী ইউনিয়নের সাহাপাড়া এলাকা ও কয়রাঅংশের চাঁদআলী ব্রীজের দক্ষিণ পাড় থেকে কয়রা সদর পর্যন্ত সড়ক ভেঙ্গে ভেঙ্গে বড়-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। রাস্তা ভাঙ্গার কারনে ছোটখাট দুর্ঘটনাও ঘটছে অহরহ। "সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, পাইকগাছা-কয়রা ভায়া চাঁদখালী সড়কের দৈঘ্য প্রায় ৩৭ কিলোমিটার। এর মধ্যে পাইকগাছা থেকে চাঁদআলী ব্রীজ পর্যন্ত প্রায় ২৪ কিলোমিটার এবং চাঁদআলীব্রীজ থেকে কয়রা পর্যন্ত প্রায় ১৩ কিলোমিটার রাস্তা রয়েছে। এরমধ্যে শিববাড়ি ব্রীজ থেকে (ভায়া চাঁদখালী) কয়রার আমাদী ইউনিয়নস্থ মসজিদকুড় পর্যন্ত রাস্তা এলজিইডি ও বাকি রাস্তা সড়ক ও জনপদ বিভাগের নিয়ন্ত্রণাধীন। "খুলনা মটরশ্রমিক ইউনিয়নের নবনির্বাচিত মেম্বার শেখ মিথুন মধু বলেন, রাস্তা ভাঙ্গার কারনে প্রতিদিন কমপক্ষে ১০/১২টি করে যাত্রীবাহী বাসের যাফন্ত্রক ত্রুটি দেখা দিচ্ছে। এতে লাভের চেয়ে মহাজনের লোকসান গুণতে হচ্ছে বেশি। তবুও যাত্রীবাহী বাস চলাচল সচল রাখা হয়েছে শুধুমাত্র সাধারণ যাত্রীদের কথা বিবেচনা করে। "বাস মালিক সমিতির অত্র সড়কের লাইন সেক্রেটারী শেখ জাহিদুল ইসলাম বলেন, অত্র সড়কের চাঁদখালী ইউনিয়নের সাহাপাড়া এলাকায় বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের জন্য এলাকাবাসি পাইকগাছা-কয়রা সড়ক কেটে দেয়। সেই কাটা অংশে লোহার একটি পাত ফেলে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রেখেছি। যদিও ওই জায়গাটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। তাছাড়া চাঁদআলী ব্রীজের দক্ষিণ পাড় থেকে কয়রা পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটার রাস্তার এতটুকু জায়গা ভালো নেই যেখানে নির্বিঘেœ যানবাহন চলাচল করতে পারে। "কয়রা উপজেলা থেকে জেলা শহর খুলনাসহ সারা দেশের সাথে সড়ক যোগাযোগের একমাত্র এই সড়কেরগুরুত্ব বলাই বাহুল্য। অথচ সড়কটি দীর্ঘ বছর যাবৎ এভাবে ভেঙ্গেচুরে পড়ে রয়েছে। আইলা দুর্গত কয়রার উন্নয়ন অনেকাংশে থমকে রয়েছে শুধুমাত্র রাস্তা ভাঙ্গার কারণে। জরুরী ভিত্তিতে রাস্তাটি সংস্কারের জোর দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী এলাকাবাসি।
0

মহানবী (সা.) স্মৃতিশক্তি বাড়াতে যে ধরণের খাবার খেতে বলেছে

কয়রা ডেস্ক : আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) সবসময় স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
অনেক মানুষেরই স্মৃতিশক্তি কম থাকে। তাই স্মৃতিশক্তি বাড়াতে তাদের স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া জরুরী। স্বাস্থ্যকর খাবার অর্থ শুধু মাছ বা মাংস খাওয়া নয়। মহানবী (সা.) নিজে যে খাবার খেতেন এবং যে খাবার গুলো উনার উম্মতদের খেতে বলেছেন সেগুলো হলো-

১। ডালিম-বেদানা
বেদানার পুষ্টিগুণ ও খাদ্যগুণের পাশাপাশি এটার ধর্মীয় একটি দিক আছে এবং নবীজী(সাঃ) বলতেন, এটা আহারকারীদের শয়তান ও মন্দ চিন্তা থেকে বিরত রাখে।
২। মধু:
মধুর নানা পুষ্টিগুণ ও ভেষজ গুণ রয়েছে। মধুকে বলা হয় খাবার, পানীয় ও ওষুধের সেরা। হালকা গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে মধু পান ডায়রিয়ার জন্য ভালো। খাবারে অরুচি, পাকস্থলীর সমস্যা, হেয়ার কন্ডিশনার ও মাউথ ওয়াশ হিসেবে উপকারী।
৩। আঙ্গুর
নবীজী (সাঃ) আঙ্গুর খেতে অত্যন্ত ভাল বাসতেন। আঙ্গুরের পুষ্টিগুণ ও খাদ্যগুণ অপরিসীম। এই খাবারের উচ্চ খাদ্য শক্তির কারণে এটা থেকে আমরা তাত্ক্ষণিক এনার্জি পাই এবং এটা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। আঙ্গুর কিডনির জন্য উপকারী এবং বাওয়েল মুভমেন্টে সহায়ক। যাদের আইবিএস বা ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম আছে তারা খেতে পারেন।
৪। দুধ:
দুধ- দুধের খাদ্যগুণ, পুষ্টিগুণ ও ভেষজগুণ বর্ণনাতীত। দেড় হাজার বছর আগে বিজ্ঞান যখন অন্ধকারে তখন নবীজী (সাঃ) দুধ সম্পর্কে বলেন, দুধ হার্টের জন্য ভালো। দুধ পানে মেরুদন্ড সবল হয়, মস্তিষ্ক সুগঠিত হয় এবং দৃষ্টিশক্তি ও স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়। আজকের বিজ্ঞানীরাও দুধকে আদর্শ খাবার হিসেবে দেখেন এবং এর ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি অস্থিগঠনে সহায়ক।
৫। ফল
যে সমস্ত ফল এবং সবজিতে বেশি পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, তা মস্তিষ্কের
 পক্ষে খুবই ভালো। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে ব্লুবেরি ও স্ট্রবেরিতে থাকে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা মনোযোগ এবং শর্ট টার্ম মেমরি ভালো রাখতে সাহায্য করে।
৬। ডিম
ডিমে প্রচুর পরিমাণে কোলিন থাকে যা শরীরে নিউরোট্রান্সমিটার অ্যাসিটিলকোলিন তৈরি করতে সাহায্য করে। শরীরে যদি সঠিক পরিমাণে অ্যাসিটিলকোলিন তৈরি না হয় তাহলে, কোনও কিছু মনে রাখতে অসুবিধা হতে পারে। ডিমে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড থাকে যা বাচ্চার মস্তিষ্কের পক্ষে খুবই ভলো।
৭। বার্লি (জাউ)
এটা জ্বরের জন্য এবং পেটের পীড়ায় উপকারী।
৮। খেজুর
খেজুরের গুণাগুণ ও খাদ্যশক্তি অপরিসীম। খেজুরের খাদ্যশক্তি ও খনিজ লবণের উপাদান শরীর সতেজ রাখে। নবীজী (সাঃ) বলতেন, যে বাড়ীতে খেজুর নেই সে বাড়ীতে কোন খাবার নেই। এমনকি সন্তান প্রসবের পর প্রসূতি মাকে খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন আল্লাহর নবী।
৯। ফিগস বা ডুমুর
ডুমুর অত্যন্ত পুষ্টিকর ও ভেষজগুণ সম্পন্ন যাদের পাইলস ও কোষ্ঠকাঠিন্য আছে তাদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী খাবার।
১০। বাদাম
আমন্ড বা যেকোনো বাদামে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন। তবে বিশেষ করে কাজু বাদামে থাকে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি
এসিড। তাই সন্তানকে বাদাম খাওয়াতে ভুলবেন না।
১১। মাছ
মাছে আছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড এবং ডিএইচএ। বহু গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে খাবারে কম পরিমাণে ডিএইচএ থাকলে স্মৃতিশক্তি ও বুদ্ধিজনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে।
১২। তরমুজ- সব ধরনের তরমুজ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। নবীজী (সাঃ) তরমুজ আহারকে গুরুত্ব দিতেন। যেসব গর্ভবতী মায়েরা তরমুজ আহার করেন তাদের সন্তান প্রসব সহজ হয়। তরমুজের পুষ্টি, খাদ্য ও ভেষজগুণ এখন সর্বজনবিদিত ও বৈজ্ঞানিক সত্য।
মহানবী হযরত মুহম্মদ (সা) উপরে বর্ণিত খাবারগুলো ভীষণ পছন্দ করতেন এবং এই ধরণের খাবরগুলো খেলে স্মৃতিশক্তি যে বাড়ে তা আধুনিক যুগের বিজ্ঞানও প্রমান করেছে।
0

বিশ্ব ইজতেমায় মুসল্লিদের জন্য বিনামূল্যে ১৯৫টি বাস দিচ্ছেন ডিপজল।

বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরু হচ্ছে আগামী শুক্রবার থেকে। দেশের ৩৯টি জেলার ধর্মপ্রাণ মুসলমান ছাড়াও এতে অংশ নেবেন লাখ লাখ বিদেশি। এরই মধ্যে বিশ্ব ইজতেমার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
0

আমাদী ইউনিয়ন পরিষদে ২০০ জন হত দরিদ্রের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরন

গতকাল বুধবার কয়রা উপজেলায় বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন এর সহযোগীতায় আমাদী ইউনিয়ন পরিষদে ২০০ জন হত দরিদ্রের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরন করা হয়েছে। সকাল ১০টায় আমাদী ইউনিয়ন পরিষদ কেন্দ্রের সামনে এ শীতবস্ত্র বিতরন করা হয়। শীতবস্ত্র বিতরনের সময় সে সময় উপস্থিত ছিলেন আমাদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব জনাব আমীর আলী গাইন, ইউনিয়ন পরিষদের সচিব নুরআলম সহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। তীব্র এই শীতে ২০০ জন অসহায় ও হতদরিদ্র এই শীতবস্ত্র পেলে তাদের মুখে উষ্ণ হাসি ফুটে ওঠে।
0