শনিবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০১৬

কয়রায় বিএনপি’র মনোনয়ন পেতে ১৮ জনের আবেদন জমা

কয়রা প্রতিনিধি
আগামী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য খুলনার কয়রা উপজেলার সাতটি ইউনিয়ন থেকে ১৮ জন প্রার্থী দলীয় মনোনয়নের জন্য আবেদন জমা দিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার খুলনা জেলা বিএনপি অফিসে এ আবেদন জমা নেওয়া হয়। আগামীকাল শনিবার এসব প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হবে বলে জানা গেছে। কয়রা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এড. শেখ আব্দুর রশিদ জানিয়েছেন, সম্প্রতি জেলা বিএনপির নির্বাহী কমিটির সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইউপি নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পেতে ইচ্ছুক প্রার্থীদের আবেদন জমা নেয়া হয়েছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার আবেদন জমার শেষ দিনে কয়রা উপজেলার সাতটি ইউনিয়ন থেকে মনোনয়নের জন্য আবেদনকারীরা হলেন, আমাদি ইউনিয়নে সহকারী অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ, পারভেজ রেজা তানভীর, বাগালি ইউনিয়নে এস.এম.এ রহিম, সোলায়মান কবির, মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নে গাজী রফিকুল ইসলাম, গাজী শাহজান, হাবিবুর রহমান, মহারাজপুর ইউনিয়নে মোঃ মনিরুজ্জামান বেল্টু, সদর উদ্দীন আহমেদ, মেহেদী হাসান মিলন, আবু সাঈদ বিশ্বাস, কয়রা সদর ইউনিয়নে এইচ.এম শাহবুদ্দীন, এফ.এম মনিরুজ্জামান, উত্তর বেদকাশি ইউনিয়নে সরদার মতিয়ার রহমান ও দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নে মনজুর আলম নান্নু, সিরাজুল ইসলাম, গাজী বিল্লাল হোসেন, আব্দুর রহমান ফারুকী বাচ্চু। এর মধ্যে উত্তর বেদকাশি ইউনিয়ন থেকে একজন মাত্র প্রার্থী বিএনপির দলীয় মনোনয়নের জন্য আবেদন করেছেন। খুলনা জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক এড. শফিকুল আলম মনা বলেন, প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার শেষে উপজেলা ও ইউনিয়ন কমিটির নেতা কর্মীদের মতামত নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
0

লিভারের সমস্যার আট লক্ষণ, এড়িয়ে যাচ্ছেন না তো?

কয়রা ডেস্ক : লিভার দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। লিভার (যকৃৎ) প্রাণীদেহের বিপাকে কাজ করে। এ ছাড়া এটি শরীরের বিভিন্ন কাজে প্রধান ভূমিকা পালন করে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের ক্ষেত্রে লিভারের ওজন প্রায় এক দশমিক
সারা বিশ্বে প্রায় এক লাখ মানুষ প্রতিবছর লিভারের রোগে মারা যায়। লিভারের যে রোগগুলো সাধারণত হয়, সেগুলো হলো : ভাইরাল হেপাটাইটিস (জন্ডিস), লিভার সিরোসিস, লিভারের ফোঁড়া, পিত্তথলির বা পিত্তনালির রোগ, ফ্যাটি লিভার, লিভার ক্যানসার ইত্যাদি।
অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, মানসিক চাপ, মদ্যপান, ধূমপান ইত্যাদি লিভারের ক্ষতি করে। কিছু লক্ষণ রয়েছে যেগুলো দেখলে বোঝা যাবে লিভারে সমস্যা হচ্ছে। স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলদি ফুড হাউস জানিয়েছে এসব লক্ষণের কথা।
বারবার বমি হওয়া।
ফেকাসে পায়খানা।
খাওয়ার পর মুখে তেতো ভাব।
পিত্তে সমস্যা।
চর্বিজাতীয় খাবার খাওয়ার পর পেট ব্যথা হওয়া।
চোখের ওপরে ব্যথা করা।
টানা অবসন্নতা।
অর্শ্বরোগ এবং স্থায়ীভাবে বর্ধিত শিরা। এ ধরনের সমস্যা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

৫০ কেজি। সাধারণত দুই ধরনের কোষ দিয়ে লিভার গঠিত হয়। এগুলো হলো প্যারেনকাইমাল ও নন-প্যারেনকাইমাল।
0

বিদ্যুৎহীন আমাদী ভুমি অফিস , কার্যক্রমে অচলাবস্তা

আমাদী প্রতিনিধি : কয়রা উপজেলার আমাদী ইউনিয়ন ভুমি অফিসে বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকায় কার্যক্রম পরিচালনায় ব্যাপক অসুবিধা দেখা দিচ্ছে। ভোগান্তির স্বীকার হচ্ছে সাধারন মানুষ। ইউনিয়ন ভুমি অফিস সরকারী দপ্তরের অন্যতম। প্রতিনিয়ত কর্মব্যস্ততা ও ভুমি অফিসের বিশেষ সেবা জনগনের অপরিহার্য অংশ। আমাদী ইউনিয়ন ভুমি অফিস তার মধ্যে অন্যতম। জেলা প্রশাষক , অতিরিক্ত জেলা প্রশাষক , উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা , উপজেলা ভুমি কর্মকর্তা সহ অতি গুরুত্বপুর্ণ পদের সরাসরি পরিচালনায় আমাদী ইউনিয়ন ভুমি অফিসে আজও বিদ্যুতের ছোঁয়া লাগেনি। আমাদি ইউনিয়ন ভুমি অফিসের সহঃ ইউনিয়ন ভুমি কর্মকর্তা মোঃ জাকির হোসেনের সাথে আলাপ কালে তিনি বলেন , অত্র অফিস থেকে ব্যাপক ভাবে জনগনের সেবা প্রদান করা হয়। কোন কোন দিন রাত ১০ টা পর্যন্তও অফিস কার্যক্রম চলে। প্রয়োজনে মোমবাতী জ্বালিয়ে কাজ করতে হয়। তারপরেও বিদ্যুৎ অত্র ভুমি অফিস সম্প্রতি কয়রা উপজেলার শ্রেষ্ঠ ভুমি অফিস নির্বাচিত হয়েছে। এই ভুমি অফিসে সরকারী কম্পিউটার থাকলেও তা বিদ্যুতের কারনে বন্দ আছে। কম্পিউটারের কাজ বাইরের থেকে করতে হয়। সেখানে অতিরিক্ত খরচের কারনে সরকারী অর্থ নষ্ঠ হচ্ছে। তাছাড়া কম্পিউটারের কাজের জন্য অফিস স্টাফ একজনকে প্রায়ই বাইরে রাখতে হয় যে কারনে কাজের বিঘিœত হওয়াটা স্বাভাবিক। তিনি প্রতিবেদককে বলেন সম্প্রতি বিদ্যুৎ লাইন নির্মান সহ আনুসাঙ্গিক কার্যক্রম সম্পন্ন , আবেদনের প্রক্রিয়াও চলছে। দ্রুত বিদ্যুতের ব্যবস্থা হলে অফিসের কার্যক্রমকে আর বেগবান করা সম্ভব বলে তিনি মনে করেন। সে জন্য বিদ্যুৎ বিভাগ সহ সংশ্লিষ্ঠ সকলের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছে সহকারী ইউনিয়ন ভুিম কর্মকর্তা মোঃ জাকির
হোসেন ।

0

কয়রা খানা অফিসার ইন-চার্জ হরেন্দ্রনাথ সরকার প্রেসিডেন্ট পুলিশ পদক পেলেন

কয়রা প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি থানার বদরতলা গ্রামের মৃতঃ হরিপদ সরকার এর পুত্র পুলিশ পরিদর্শক হরেনদ্রনাথ সরকার খুলনা জেলার কয়রা থানার অফিসার ইন-চার্জ এর দায়িত্ব পালন কালে সন্ত্রাস ও জঙ্গী দমনে সাহসিকতা পূর্ণ ভুমিকার জন্য তার কজের স্বীকৃতি সরুপ গত ২৬/০১/২০১৬ তারিখে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা রাজারবাগ পুলিশ লাইনে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে তাকে প্রেসিডেন্ট পুলিশ পদক (পিপিএম)এ ভুষিত করেন।
তিনি কয়রা থানার অফিসার ইন-চার্জ এর দায়িত্ব পালনকালে বনদস্যু আটক, অস্ত্র উদ্ধার, বাঘের চামড়া উদ্ধার, নারীজঙ্গী প্রশিক্ষন কালে আটকসহ আইন শৃখলা উন্নয়নের স্বীকৃতি সরুপ ২০১৫ সালে খুলনা জেলা পুলিশ সুপার কতৃক জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইন-চার্জ হিসাবেও পুরষ্কৃত হন।

0

শুক্রবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০১৬

পাইকগাছা-কয়রা ভায়া চাঁদখালী সড়কেযানবাহন চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে ।


কয়রা ডেস্ক : পাইকগাছা-কয়রা ভায়া চাঁদখালী সড়কটি ভেঙ্গেচুরে যানবাহন চলাচল অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করছে যাত্রীবাহী বাসসহ সব ধরনের যানবাহন। বিশেষ করে পাইকগাছা অংশের চাঁদখালী ইউনিয়নের সাহাপাড়া এলাকা ও কয়রাঅংশের চাঁদআলী ব্রীজের দক্ষিণ পাড় থেকে কয়রা সদর পর্যন্ত সড়ক ভেঙ্গে ভেঙ্গে বড়-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। রাস্তা ভাঙ্গার কারনে ছোটখাট দুর্ঘটনাও ঘটছে অহরহ। "সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, পাইকগাছা-কয়রা ভায়া চাঁদখালী সড়কের দৈঘ্য প্রায় ৩৭ কিলোমিটার। এর মধ্যে পাইকগাছা থেকে চাঁদআলী ব্রীজ পর্যন্ত প্রায় ২৪ কিলোমিটার এবং চাঁদআলীব্রীজ থেকে কয়রা পর্যন্ত প্রায় ১৩ কিলোমিটার রাস্তা রয়েছে। এরমধ্যে শিববাড়ি ব্রীজ থেকে (ভায়া চাঁদখালী) কয়রার আমাদী ইউনিয়নস্থ মসজিদকুড় পর্যন্ত রাস্তা এলজিইডি ও বাকি রাস্তা সড়ক ও জনপদ বিভাগের নিয়ন্ত্রণাধীন। "খুলনা মটরশ্রমিক ইউনিয়নের নবনির্বাচিত মেম্বার শেখ মিথুন মধু বলেন, রাস্তা ভাঙ্গার কারনে প্রতিদিন কমপক্ষে ১০/১২টি করে যাত্রীবাহী বাসের যাফন্ত্রক ত্রুটি দেখা দিচ্ছে। এতে লাভের চেয়ে মহাজনের লোকসান গুণতে হচ্ছে বেশি। তবুও যাত্রীবাহী বাস চলাচল সচল রাখা হয়েছে শুধুমাত্র সাধারণ যাত্রীদের কথা বিবেচনা করে। "বাস মালিক সমিতির অত্র সড়কের লাইন সেক্রেটারী শেখ জাহিদুল ইসলাম বলেন, অত্র সড়কের চাঁদখালী ইউনিয়নের সাহাপাড়া এলাকায় বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের জন্য এলাকাবাসি পাইকগাছা-কয়রা সড়ক কেটে দেয়। সেই কাটা অংশে লোহার একটি পাত ফেলে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রেখেছি। যদিও ওই জায়গাটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। তাছাড়া চাঁদআলী ব্রীজের দক্ষিণ পাড় থেকে কয়রা পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটার রাস্তার এতটুকু জায়গা ভালো নেই যেখানে নির্বিঘেœ যানবাহন চলাচল করতে পারে। "কয়রা উপজেলা থেকে জেলা শহর খুলনাসহ সারা দেশের সাথে সড়ক যোগাযোগের একমাত্র এই সড়কেরগুরুত্ব বলাই বাহুল্য। অথচ সড়কটি দীর্ঘ বছর যাবৎ এভাবে ভেঙ্গেচুরে পড়ে রয়েছে। আইলা দুর্গত কয়রার উন্নয়ন অনেকাংশে থমকে রয়েছে শুধুমাত্র রাস্তা ভাঙ্গার কারণে। জরুরী ভিত্তিতে রাস্তাটি সংস্কারের জোর দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী এলাকাবাসি।
0

মহানবী (সা.) স্মৃতিশক্তি বাড়াতে যে ধরণের খাবার খেতে বলেছে

কয়রা ডেস্ক : আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) সবসময় স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
অনেক মানুষেরই স্মৃতিশক্তি কম থাকে। তাই স্মৃতিশক্তি বাড়াতে তাদের স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া জরুরী। স্বাস্থ্যকর খাবার অর্থ শুধু মাছ বা মাংস খাওয়া নয়। মহানবী (সা.) নিজে যে খাবার খেতেন এবং যে খাবার গুলো উনার উম্মতদের খেতে বলেছেন সেগুলো হলো-

১। ডালিম-বেদানা
বেদানার পুষ্টিগুণ ও খাদ্যগুণের পাশাপাশি এটার ধর্মীয় একটি দিক আছে এবং নবীজী(সাঃ) বলতেন, এটা আহারকারীদের শয়তান ও মন্দ চিন্তা থেকে বিরত রাখে।
২। মধু:
মধুর নানা পুষ্টিগুণ ও ভেষজ গুণ রয়েছে। মধুকে বলা হয় খাবার, পানীয় ও ওষুধের সেরা। হালকা গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে মধু পান ডায়রিয়ার জন্য ভালো। খাবারে অরুচি, পাকস্থলীর সমস্যা, হেয়ার কন্ডিশনার ও মাউথ ওয়াশ হিসেবে উপকারী।
৩। আঙ্গুর
নবীজী (সাঃ) আঙ্গুর খেতে অত্যন্ত ভাল বাসতেন। আঙ্গুরের পুষ্টিগুণ ও খাদ্যগুণ অপরিসীম। এই খাবারের উচ্চ খাদ্য শক্তির কারণে এটা থেকে আমরা তাত্ক্ষণিক এনার্জি পাই এবং এটা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। আঙ্গুর কিডনির জন্য উপকারী এবং বাওয়েল মুভমেন্টে সহায়ক। যাদের আইবিএস বা ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম আছে তারা খেতে পারেন।
৪। দুধ:
দুধ- দুধের খাদ্যগুণ, পুষ্টিগুণ ও ভেষজগুণ বর্ণনাতীত। দেড় হাজার বছর আগে বিজ্ঞান যখন অন্ধকারে তখন নবীজী (সাঃ) দুধ সম্পর্কে বলেন, দুধ হার্টের জন্য ভালো। দুধ পানে মেরুদন্ড সবল হয়, মস্তিষ্ক সুগঠিত হয় এবং দৃষ্টিশক্তি ও স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়। আজকের বিজ্ঞানীরাও দুধকে আদর্শ খাবার হিসেবে দেখেন এবং এর ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি অস্থিগঠনে সহায়ক।
৫। ফল
যে সমস্ত ফল এবং সবজিতে বেশি পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, তা মস্তিষ্কের
 পক্ষে খুবই ভালো। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে ব্লুবেরি ও স্ট্রবেরিতে থাকে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা মনোযোগ এবং শর্ট টার্ম মেমরি ভালো রাখতে সাহায্য করে।
৬। ডিম
ডিমে প্রচুর পরিমাণে কোলিন থাকে যা শরীরে নিউরোট্রান্সমিটার অ্যাসিটিলকোলিন তৈরি করতে সাহায্য করে। শরীরে যদি সঠিক পরিমাণে অ্যাসিটিলকোলিন তৈরি না হয় তাহলে, কোনও কিছু মনে রাখতে অসুবিধা হতে পারে। ডিমে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড থাকে যা বাচ্চার মস্তিষ্কের পক্ষে খুবই ভলো।
৭। বার্লি (জাউ)
এটা জ্বরের জন্য এবং পেটের পীড়ায় উপকারী।
৮। খেজুর
খেজুরের গুণাগুণ ও খাদ্যশক্তি অপরিসীম। খেজুরের খাদ্যশক্তি ও খনিজ লবণের উপাদান শরীর সতেজ রাখে। নবীজী (সাঃ) বলতেন, যে বাড়ীতে খেজুর নেই সে বাড়ীতে কোন খাবার নেই। এমনকি সন্তান প্রসবের পর প্রসূতি মাকে খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন আল্লাহর নবী।
৯। ফিগস বা ডুমুর
ডুমুর অত্যন্ত পুষ্টিকর ও ভেষজগুণ সম্পন্ন যাদের পাইলস ও কোষ্ঠকাঠিন্য আছে তাদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী খাবার।
১০। বাদাম
আমন্ড বা যেকোনো বাদামে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন। তবে বিশেষ করে কাজু বাদামে থাকে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি
এসিড। তাই সন্তানকে বাদাম খাওয়াতে ভুলবেন না।
১১। মাছ
মাছে আছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড এবং ডিএইচএ। বহু গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে খাবারে কম পরিমাণে ডিএইচএ থাকলে স্মৃতিশক্তি ও বুদ্ধিজনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে।
১২। তরমুজ- সব ধরনের তরমুজ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। নবীজী (সাঃ) তরমুজ আহারকে গুরুত্ব দিতেন। যেসব গর্ভবতী মায়েরা তরমুজ আহার করেন তাদের সন্তান প্রসব সহজ হয়। তরমুজের পুষ্টি, খাদ্য ও ভেষজগুণ এখন সর্বজনবিদিত ও বৈজ্ঞানিক সত্য।
মহানবী হযরত মুহম্মদ (সা) উপরে বর্ণিত খাবারগুলো ভীষণ পছন্দ করতেন এবং এই ধরণের খাবরগুলো খেলে স্মৃতিশক্তি যে বাড়ে তা আধুনিক যুগের বিজ্ঞানও প্রমান করেছে।
0

বিশ্ব ইজতেমায় মুসল্লিদের জন্য বিনামূল্যে ১৯৫টি বাস দিচ্ছেন ডিপজল।

বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরু হচ্ছে আগামী শুক্রবার থেকে। দেশের ৩৯টি জেলার ধর্মপ্রাণ মুসলমান ছাড়াও এতে অংশ নেবেন লাখ লাখ বিদেশি। এরই মধ্যে বিশ্ব ইজতেমার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
0

আমাদী ইউনিয়ন পরিষদে ২০০ জন হত দরিদ্রের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরন

গতকাল বুধবার কয়রা উপজেলায় বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন এর সহযোগীতায় আমাদী ইউনিয়ন পরিষদে ২০০ জন হত দরিদ্রের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরন করা হয়েছে। সকাল ১০টায় আমাদী ইউনিয়ন পরিষদ কেন্দ্রের সামনে এ শীতবস্ত্র বিতরন করা হয়। শীতবস্ত্র বিতরনের সময় সে সময় উপস্থিত ছিলেন আমাদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব জনাব আমীর আলী গাইন, ইউনিয়ন পরিষদের সচিব নুরআলম সহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। তীব্র এই শীতে ২০০ জন অসহায় ও হতদরিদ্র এই শীতবস্ত্র পেলে তাদের মুখে উষ্ণ হাসি ফুটে ওঠে।
0

শনিবার, ১৮ জুলাই, ২০১৫

বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদিসের প্রধান ঈদের জামাত আজ শনিবার সকাল 9 টায় ঘোষাল বান্দিকাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ঈদগাহ মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। একই স্থানে এলাকার সর্ববৃহৎ মহিলা ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। ইমামের দায়িত্ব পালন করেন ক্বারী নূর মোহাম্মদ এবং খুৎবা পাঠ করেন মাওঃ মাসুদুর রহমান।

বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদিসের প্রধান ঈদের জামাত আজ শনিবার সকাল 9 টায় ঘোষাল বান্দিকাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ঈদগাহ মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। একই স্থানে এলাকার সর্ববৃহৎ মহিলা ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। ইমামের দায়িত্ব পালন করেন ক্বারী নূর মোহাম্মদ এবং খুৎবা পাঠ করেন মাওঃ মাসুদুর রহমান।
0

মঙ্গলবার, ১৪ জুলাই, ২০১৫

পাইকগাছায় হাত-পা বেঁধে পিটিয়ে যুবককে হত্যা

কয়রা সংবাদ : উপজেলার পল্লীতে প্রেমিকার পিতার বাড়ির লোকজন বাড়িতে ডেকে নিয়ে হাত-পা বেঁধে পিটিয়ে মুখে বিষ ঢেলে প্রেমিক যুবককে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। হৃদয়বিদারক এই ঘটনাটি গতকাল সোমবার দুপুরে উপজেলার কপিলমুনি ইউনিয়নের বিরাশী গ্রামে ঘটেছে। হতভাগা যুবকের নাম মিঠু গাজী (২৮)। নিহত মিঠু পার্শ্ববর্তী সিলেমানপুর গ্রামের জনৈক বাক্কার গাজীর পুত্র।

এলাকাবাসি সূত্রে জানা গেছে, বিরাশী গ্রামের ধনাঢ্য হোসেন আলী গাজী ওরফে হোসেন কবিরাজ’র কন্যার সাথে ২/৩ বছরযাবৎ প্রেমজ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিষয়টি উভয় পরিবারের সদস্যরা জানতো। নিহত মিঠুর মা আলেয়া বেগম বলেন, হোসেন কবিরাজের বাড়িতে আমাকে (মিঠু) ডেকে পাঠিয়েছে এমন কথা জানালে আমি তাকে সেখানে যেতে বারন করি। মিঠুর পিতা বাক্কার গাজী বলেন, বেলা সাড়ে ১২টার দিকে মিঠু আমাকে ফোন দিয়ে বলে, আব্বা হোসেন কবিরাজের বাড়িতে তিন-চার জন আমাকে মেরে আমার গালে (মুখে) বিষ ঢেলে দিয়েছে। আব্বা আমাকে বাঁচাও, আমাকে বাঁচাও বলে কাঁদতে থাকে। মিঠুর পিতা হোসেন কবিরাজের বাড়িতে পৌঁছানোর আগেই এলাকাবাসি মিঠুকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়। তবে মিঠুর অবস্থা বেগতিক দেখে ডাক্তাররা তাকে দ্রুত খুলনায় নেয়ার পরামর্শ দেন। সাথে সাথে তাকে নিয়ে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা হলে পথিমধ্যে আগড়ঘাটা বাজার এলাকা পর্যন্ত পৌঁছালে মিঠু মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। থানা পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য খুলনায় প্রেরণ করেছে। লাশের সুরোতহাল রিপোর্ট প্রস্তুতকারী থানার দারোগা আবু সাঈদ বাক্কার গাজীর মোবাইলে রেকর্ডকৃত মিঠুর আকুতি শুনেছি স্বীকার করে বলেন, নিহতের শরীরে কিছু দাগের চিহ্ন পাওয়া গেলেও কিসের দাগ তা নিশ্চিৎ হওয়া যায়নি।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছিল।
A post by ‪#‎amadinews‬
0

সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০১৫

টাইগারদের জয়ে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দ

কয়রা ডেস্ক : দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তিনম্যাচ ওডিআই সিরিজে দ্বিতীয়টিতে দুর্দান্ত জয় পাওয়ায় বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।গতকাল রোববার এক অভিনন্দন বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের পাশাপাশি দলের ম্যানেজার, কোচ, ক্রিকেট বোর্ডের কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দেশের ক্রিকেটের উন্নয়নে সরকারের সর্বোচ্চ আন্তরিকতা এবং খেলোয়াড়দের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ ক্রিকেট আজ বিশ্বের বুকে মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে অধিষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী আশা করেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দল আগামীতেও বিজয়ের এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখবে। মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে।

0

রবিবার, ১২ জুলাই, ২০১৫

কয়রায় বনদস্যু আটক ২টি পিস্তল ও ৩ রাউন্ড গুলি উদ্ধার


কয়রা ডেস্ক : কয়রা থানা পুলিশ এক অভিযান চালিয়ে সুন্দরবনের কুক্ষ্যাত বনদস্যু ইমদাদ বাহিনীর সদস্য কামরুল ইসলাম(৩০)কে আটক করেছে। এসময় পুলিশ জনতার উপস্থিতিতে তার দেহ তল্লাশি করে ২টা পিস্তল ও ৩ রাউন্ড রাইফেলের গুলি উদ্ধার করে।
প্রত্যাক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়,কয়রা থানার ওসি হরেন্দ্রনাথ সরকারের নেতৃত্বে এস আই আলাউদ্দীন,এএস আই রফিক সঙ্গিয় ফোর্স নিয়ে শুক্রুবার রাত ১১ টায় উপজেলার বাগালী ইউপির হোগলা ব্রীজ সংলগগ্ন এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। ওসি হরেন্দ্রনাথ সরকার জানান, আটককৃত কামরুল সুন্দরবনের বনদস্যু ইমদাদ বাহিনীর সক্রিয় সদস্য। সে তালা থেকে সুন্দরবনে ইমদাদ বাহিনীতে যোগ দিয়ে দস্যুতা চালানোর উদ্যেশ্যে জাওয়ার পথে গোপন সংবাদে খবর পেয়ে হোগলা এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। এসময় তার দেহ তল্লাশি করে ২টি পিস্তল ও তিন রাউন্ড রাইফেলের গুলি (পিস্তলে ব্যাবহার যগ্য) উদ্ধার করা হয়েছে।
এব্যাপারে পুলিশ শুক্রুবার রাতেই কয়রা থানায় অস্ত্র আইনের ১৯/এ এফ ধারায় মামলা দায়ের করেছে। কয়রা থানার মামলা নং-৮।
আটককৃত বনদস্যু কামরুল জানান,পিস্তল দুটি কপিলমুনি এলাকার জনৈক্য বাবলু তাকে সুন্দরবনে ইমদাদ বাহিনির নিকট পৌছে দেওয়ার জন্য পাঠিয়েছিল। আটককৃত বনদস্যু কামরুল সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলার মুড়োগাছা এলাকার জিল্লার রহমানের পুত্র।
0

রবিবার, ৫ জুলাই, ২০১৫

≠ পাইকগাছায় কপোতাক্ষ নদ থেকে যুবকের ভাসমান মৃতদেহ উদ্ধার◄≠

কয়রা ডেস্ক :
পাইকগাছায় এক যুবকের ভাসমান মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। রবিবার দুপুরে পুলিশ কপোতাক্ষ নদ থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করে। পুলিশ জানায়, উদ্ধারকৃত মৃতদেহটি আশাশুনি উপজেলার কচুয়া গ্রামের সুকুমার ঘোষের ছেলে বিপ্লব ঘোষ (৩১) এর বলে সনাক্ত করা হয়েছে।
ঘটনার দিন,রবিবার সকালে মৃত দেহটি শিবসা নদী হয়ে জোয়ারের পানিতে ভাসতে ভাসতে রাড়ুলী আর.কে.বি.কে ইনস্টিটিউট সংলগ্ন কপোতাক্ষ নদে আটকে যায়। পরে খবর পেয়ে পাইকগাছা থানার ওসি (তদন্ত) শ্যামলাল নাথ ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করেন।
0

শনিবার, ৪ জুলাই, ২০১৫

যৌতুক না পেয়ে পতিতালয়ে স্ত্রীকে বিক্রি, স্বাামীসহ গ্রেফতার ৪

কয়রা সংবাদ : প্রেম করে বিয়ের পর যৌতুক না পেয়ে পতিতালয়ে বিক্রিত স্ত্রীকে উদ্ধার ও স্বাামীসহ ৪জনকে গ্রেফতার করেছে গাজীপুর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন। বুধবার গভীর রাতে দৌলদিয়া পতিতালয় অভিযান চালিয়ে স্ত্রী আয়েশা কে উদ্ধার করা হয়।
এঘটনায় স্বামী রানা, পতিতা সর্দার বৃষ্টি আক্তার, রানার ভাই আশরাফুল ইসলাম ও আব্দুল আলীমকে গ্রেফতারের পর আদালতে সোপর্দ করা হলে বৃহস্পতিবার বিকালে গাজীপুরের চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন সকল আসামীদের জেল হাজতে পাঠায়।
মামলার বাদী আয়েশার ভগ্নিপতি আব্দুল বাতেন জানান, ভবানীপুর এলাকার সিএনএ পোশাক কারখানায় চাকুরী করার সময় গাজীপুর সদর উপজেলার শিরিরচালা গ্রামের রমিজ উদ্দিনের পুত্র রানা ও আয়েশার মধ্যে পরিচয় । তাদের মধ্যে প্রেম ভালোবাস হয় এবং পরিবারের অমতে তারা আড়াই বছর আগে বিয়ে করে। এক পর্যায় আয়েশার পরিবার বিয়ে মেনে নেয়। মাদকাসক্ত স্বামী রানা যৌতুকের জন্য আয়েশাকে চাপ দিতে থাকে। যৌতুক না দেয়ায় রানা গত ৩জুন স্বপন নামের এক দালালের মাধ্যমে রাজবাড়ীর দৌলদিয়া পতিতালয়ে সর্দারনী বৃষ্টি আক্তারের কাছে ৬৩ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেয়। এঘটনায় গত ২১ জুন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে কোর্ট পিটিশন মামলা দায়ের করলে আদালত পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন গাজীপুরকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়।
তদন্ত তদারক কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক খোন্দকার শওকত জাহান জানান, ২৪ জুন দায়িত্ব পাওয়ার পর সোর্সের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়ে ১ জুলাই রাতে দৌলদিয়া পতিতালয় অভিযান চালিয়ে আয়েশা কে উদ্ধার করা হয় এবং পতিতা সর্দার বৃষ্টি আক্তারকে আটক করা হয়। এঘটনায় স্বামী রানা, পতিতা সর্দার বৃষ্টি আক্তার, রানার ভাই আশরাফুল ইসলাম ও আব্দুল আলীমকে গ্রেফতারের পর আদালতে সোপর্দ করলে বৃহস্পতিবার বিকালে গাজীপুরের চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন সকল আসামীদের জেল হাজতে পাঠায়।
0

★ কয়রায় বনজীবি সমিতির সম্মেলনে বক্তরা ::বনজীবিদের উন্নয়নে সকলের সহযোগীতা প্রয়োজন◄★

০৪/০৭/২০১৫
কয়রার সংবাদ : কয়রায় বনজীবি সমিতির সম্মেলনের বক্তরা বলেছেন বনজীবিদের উন্নয়নে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থার সহযোগীতা প্রয়োজন। কয়রা উপজেলার হরিনগর, ৫নং কয়রা ও আদিবাসী মুন্ডা সমবায় সমিতির আয়োজনে ও উন্নয়ন অন্বেষন এর সহযোগীতায় বনজীবি সম্মেলন ২০১৫ এর আলোচনা সভায় বক্তরা এ অভিমত ব্যক্ত করেন।
গত ৩ জুলাই বিকাল ৪টায় মদিনাবাদ মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের হল রুমে উন্নয়নঅন্বেষনের গবেষনা ও যোগাযোগ কর্মকর্তা আবিদ ফিরোজ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কয়রা সদর ইউপি চেয়ারম্যান এস,এম শফিকুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ভারপ্রাপ্ত সমবায় অফিসার সন্ন্যাসী কুমার মন্ডল।
উন্নয়ন অন্বেষনের গবেষণা কর্মকর্তা ইবনে আয়াজ রানার সঞ্চলনায় সম্মেলন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন উন্নয়ন অন্বেষনের মোঃ মামুন-অর রশিদ টিটু, হরিনগর বনজীবি সমিতির সভাপতি আব্দুল মজিদ, কয়রা বনজীবি সমিতির সভাপতি আব্দুল হামিদ, আদিবাসী মুন্ডা সমিতির সাধারণ সম্পাদক শ্যাম সুন্দর মুন্ডা, বনজীবি খলিল ঢালী, আবুল কালাম, অনিতা মুন্ডা প্রমূখ। সম্মেলনে ৩টি সমিতির বনজীবি সদস্যসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা উপস্থিত ছিলেন।
0

মহানবী (সা.) স্মৃতিশক্তি বাড়াতে যে ধরণের খাবার খেতে বলেছে

কয়রা ডেস্ক : আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) সবসময় স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
অনেক মানুষেরই স্মৃতিশক্তি কম থাকে। তাই স্মৃতিশক্তি বাড়াতে তাদের স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া জরুরী। স্বাস্থ্যকর খাবার অর্থ শুধু মাছ বা মাংস খাওয়া নয়। মহানবী (সা.) নিজে যে খাবার খেতেন এবং যে খাবার গুলো উনার উম্মতদের খেতে বলেছেন সেগুলো হলো-

১। ডালিম-বেদানা
বেদানার পুষ্টিগুণ ও খাদ্যগুণের পাশাপাশি এটার ধর্মীয় একটি দিক আছে এবং নবীজী(সাঃ) বলতেন, এটা আহারকারীদের শয়তান ও মন্দ চিন্তা থেকে বিরত রাখে।
২। মধু:
মধুর নানা পুষ্টিগুণ ও ভেষজ গুণ রয়েছে। মধুকে বলা হয় খাবার, পানীয় ও ওষুধের সেরা। হালকা গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে মধু পান ডায়রিয়ার জন্য ভালো। খাবারে অরুচি, পাকস্থলীর সমস্যা, হেয়ার কন্ডিশনার ও মাউথ ওয়াশ হিসেবে উপকারী।
৩। আঙ্গুর
নবীজী (সাঃ) আঙ্গুর খেতে অত্যন্ত ভাল বাসতেন। আঙ্গুরের পুষ্টিগুণ ও খাদ্যগুণ অপরিসীম। এই খাবারের উচ্চ খাদ্য শক্তির কারণে এটা থেকে আমরা তাত্ক্ষণিক এনার্জি পাই এবং এটা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। আঙ্গুর কিডনির জন্য উপকারী এবং বাওয়েল মুভমেন্টে সহায়ক। যাদের আইবিএস বা ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম আছে তারা খেতে পারেন।
৪। দুধ:
দুধ- দুধের খাদ্যগুণ, পুষ্টিগুণ ও ভেষজগুণ বর্ণনাতীত। দেড় হাজার বছর আগে বিজ্ঞান যখন অন্ধকারে তখন নবীজী (সাঃ) দুধ সম্পর্কে বলেন, দুধ হার্টের জন্য ভালো। দুধ পানে মেরুদন্ড সবল হয়, মস্তিষ্ক সুগঠিত হয় এবং দৃষ্টিশক্তি ও স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়। আজকের বিজ্ঞানীরাও দুধকে আদর্শ খাবার হিসেবে দেখেন এবং এর ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি অস্থিগঠনে সহায়ক।
৫। ফল
যে সমস্ত ফল এবং সবজিতে বেশি পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, তা মস্তিষ্কের
 পক্ষে খুবই ভালো। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে ব্লুবেরি ও স্ট্রবেরিতে থাকে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা মনোযোগ এবং শর্ট টার্ম মেমরি ভালো রাখতে সাহায্য করে।
৬। ডিম
ডিমে প্রচুর পরিমাণে কোলিন থাকে যা শরীরে নিউরোট্রান্সমিটার অ্যাসিটিলকোলিন তৈরি করতে সাহায্য করে। শরীরে যদি সঠিক পরিমাণে অ্যাসিটিলকোলিন তৈরি না হয় তাহলে, কোনও কিছু মনে রাখতে অসুবিধা হতে পারে। ডিমে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড থাকে যা বাচ্চার মস্তিষ্কের পক্ষে খুবই ভলো।
৭। বার্লি (জাউ)
এটা জ্বরের জন্য এবং পেটের পীড়ায় উপকারী।
৮। খেজুর
খেজুরের গুণাগুণ ও খাদ্যশক্তি অপরিসীম। খেজুরের খাদ্যশক্তি ও খনিজ লবণের উপাদান শরীর সতেজ রাখে। নবীজী (সাঃ) বলতেন, যে বাড়ীতে খেজুর নেই সে বাড়ীতে কোন খাবার নেই। এমনকি সন্তান প্রসবের পর প্রসূতি মাকে খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন আল্লাহর নবী।
৯। ফিগস বা ডুমুর
ডুমুর অত্যন্ত পুষ্টিকর ও ভেষজগুণ সম্পন্ন যাদের পাইলস ও কোষ্ঠকাঠিন্য আছে তাদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী খাবার।
১০। বাদাম
আমন্ড বা যেকোনো বাদামে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন। তবে বিশেষ করে কাজু বাদামে থাকে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড। তাই সন্তানকে বাদাম খাওয়াতে ভুলবেন না।
১১। মাছ
মাছে আছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড এবং ডিএইচএ। বহু গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে খাবারে কম পরিমাণে ডিএইচএ থাকলে স্মৃতিশক্তি ও বুদ্ধিজনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে।
১২। তরমুজ- সব ধরনের তরমুজ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। নবীজী (সাঃ) তরমুজ আহারকে গুরুত্ব দিতেন। যেসব গর্ভবতী মায়েরা তরমুজ আহার করেন তাদের সন্তান প্রসব সহজ হয়। তরমুজের পুষ্টি, খাদ্য ও ভেষজগুণ এখন সর্বজনবিদিত ও বৈজ্ঞানিক সত্য।
মহানবী হযরত মুহম্মদ (সা) উপরে বর্ণিত খাবারগুলো ভীষণ পছন্দ করতেন এবং এই ধরণের খাবরগুলো খেলে স্মৃতিশক্তি যে বাড়ে তা আধুনিক যুগের বিজ্ঞানও প্রমান করেছে।
1

শুক্রবার, ৩ জুলাই, ২০১৫

কালীকাপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই জখম


০৩/০৭/২০১৫
ডেস্ক রির্পোট : কয়রা উপজেলার মহেশ্বরীপুর ইউনিয়নের কালীকাপুর গ্রামে মোঃ আকবর সরদারের জায়গা জমি তার ৪ছেলের মাঝে
ভাগ করে দেওয়া সময়ে বড় ছেলে ইব্রাহিম ও
ছোট ছেলে সাহেব আলীর মধ্যে তর্কবিতর্কের মাধ্যমে এক পর্যয়ে, দুই ভাইয়ের মধ্যে হতাহতের
ঘটনা ঘটে, ঘটনাস্থলে গুরুতর আহত হয় বড় ভাই
ইব্রাহিম সরদার (৩৫)ও তার স্রী সেলিনা পারভীন (২৬)
এলাকাবাসি সূত্রে জানা যায়, গতকাল বৃহস্পতিবার আনমানিক বিকাল ৫টার দিকে মোঃ
আকবর সরদারের ৪সন্তানদের কে তার জমি
ভাগ করে দেওয়া সময়,
বড় ছেলে ইব্রাহিম ও সাহেবের সাথে কথা কাটাকাটি হয়,তার এক পর্যয়ে সাহেব ছুটে গিয়ে
ঘর থেকে লোহার রড নিয়ে এসে পিছনের দিক থেকে বড় ভাই ইব্রাহিমের মাথায় আঘা করে।
তার দুর থেকে ঘটনাটি দেখে তার স্রী সেলিনা
ছুটে আসলে তাকেও মাথায় আঘাত করে।
তারপর স্থানীয় কিছু মানুষ ইব্রাহিম ও তার স্রী সেলিনাকে তাৎক্ষণিক কয়রা উপজেলা স্বাস্থ্য-কমপ্লেক্স নিয়ে যায়।
তারপর কর্তব্যরত ডাক্তার সুজাত আহমেদের
চিকিৎসাধীনে তারা এখন মোটামুটি ভাবে সুস্থ্য আছেন।
তবে ডাঃ সুজাত আহমেদ কয়রার সংবাদ কে জানান ইব্রাহিমের মাথায় প্রচন্ড আঘাত পেয়েছে
ভাল চিকিৎসা না পেলে আগামীতে বড় ধরণের
সমস্যা হতে পারে বলে মনে করছি ।
তবে তার পিতা জানান, এ ব্যাপারে থাকায় মামলা করিনি।
0

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে ১,৮৪৭ জন নিয়োগ

নিজস্ব প্রতিবেদক :
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির পদে ১ হাজার ৮৪৭ জনকে নিয়োগ দেবে। সম্প্রতি বিভিন্ন পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তি অনুসারে রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার স্থায়ী বাসিন্দারা বাদে অন্য জেলা থেকে আবেদন করা যাবে। আবেদনের শেষ তারিখ ১২ জুলাই।


যেসব পদে নিয়োগস্টোরকিপার ৩৫ জন, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ৪৮৩, ইলেকট্রিশিয়ান ৯, লাইব্রেরিয়ান ১১, ক্যাশিয়ার ২৯, ড্রাইভার ৪৯, স্পেয়ার মেকানিক ১৪৫, অফিস সহকারী ৬২, ফার্ম লেবার ৩৯০, নিরাপত্তা প্রহরী ৩৫০, পরিচ্ছন্নতাকর্মী ২৬৯ ও বাবুর্চি ১৫ জন। মোট: ১ হাজার ৮৪৭ জন।আবেদনপত্র পাঠানোর শর্ত ও ঠিকানাবিভিন্ন পদের জন্য আবেদন করতে হলে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের নির্ধারিতফরম পূরণ করতে হবে। এই আবেদনপত্রটি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। পরিচালক, প্রশাসন ও অর্থ উইং, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, খামারবাড়ি, ফার্মগেট, ঢাকা বরাবরে আবেদনপত্র আগামী ১২ জুলাই বিকেল পাঁচটার মধ্যে রেজিস্টার্ড ডাকযোগে পৌঁছাতে হবে। সরাসরি হাতে হাতেবা অন্য কোনোভাবে আবেদনপত্র গ্রহণ করা হবে না। প্রার্থীকে আবেদনপত্র পাঠানো সময় খামের ওপর নিজ জেলা ও কোটা উল্লেখ করতে হবে।বয়স১২ জুলাই ২০১৫ তারিখে প্রার্থীর বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। বিশেষ ক্ষেত্রে বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩২ বছর।আবেদনপত্রের সঙ্গে যা যা লাগবেশিক্ষাগত যোগ্যতার সব সনদপত্রের সত্যায়িত কপি, আবেদনকারী যে জেলার স্থায়ী বাসিন্দা সেই জেলার নিজ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌর মেয়র, সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলরের কাছে নাগরিকত্ব সনদের সত্যায়িত কপি, প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক প্রদত্ত চারিত্রিক সনদ, সদ্য তোলা চারকপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত রঙিন ছবি, জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্মনিবন্ধনের সত্যায়িত ফটোকপি, চালক পদের জন্য বৈধ মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফটোকপি, অভিজ্ঞতা সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)। প্রার্থীদের আবেদনপত্রের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংক অথবা সোনালী ব্যাংক থেকে ১০০ টাকা এবং (৮-১২) বর্ণিত পদের জন্য ৫০ টাকা মূল্যের ট্রেজারি চালান (কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ‘পদের নাম’) নিয়োগ পরীক্ষা ফি হিসেবে জমা দিয়ে তাআবেদনপত্রের সঙ্গে যুক্ত করতে হবে।কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, লিখিত পরীক্ষায় নির্বাচিতদের মৌখিক পরীক্ষায় ডাকা হবে। সেখান থেকে চূড়ান্ত নির্বাচন করা হবে।



0

বৃহস্পতিবার, ২ জুলাই, ২০১৫

পাইকগাছায় পছন্দের ছেলের সাথে বিয়ে না দেয়ায় নববধুর আত্মহত্যা

ডেস্ক রির্পোট : পাইকগাছায় দীপিকা রাণী মন্ডল (১৬)
নামে এক নববধু গলায় ওড়না পেচিয়ে
আত্মহত্যা করেছে। এ ঘটনায় থানায়
অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। নিজের পছন্দের
ছেলের সাথে বিয়ে না দেয়ায়
আত্মহত্যার কারণ বলে এলাকাবাসীরা
জানিয়েছে। 
জানা গেছে, উপজেলার সোলাদানা
গ্রামের অমল কৃষ্ণ মন্ডলের মেয়ে
দীপিকা রাণী মন্ডলকে দু’মাস আগে
ডুমুরিয়া উপজেলার গোলাপদাহ
গ্রামের বিমল মন্ডলের ছেলে সুমন
মন্ডলের সাথে বিয়ে দেয়। নিজের
ইচ্ছার বিরুদ্ধে পিতা-মাতার দেয়া
বিয়ে মেনে নিতে না পেরে
দীপিকা রাণী মানসিক অশান্তিতে
ভুগতেছিল। ঘটনার দিন বৃহস্পতিবার
ভোরে পিত্রালয়ের বসতবাড়ীর ঘরে
আড়াই ওড়না পেচিয়ে আত্মহত্যা করে।
এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
যার নং- ২৩/১৫। এ রিপোর্ট লেখা
পর্যন্ত থানার এস,আই রোকনুজ্জামান
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করছিলেন।
0

১৪ সদস্যের বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা

ক্রীড়া ডেস্ক ॥
আসন্ন দণি আফ্রিকার বিপে ২ ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের জন্য ১৪ সদস্যের বাংলাদেশ দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। দলে নতুন মুখ যোগ হয়েছে জুবায়ের লিখন। দলে ফিরেছেন সোহাগ গাজী।

আগামী ৫ ও ৭ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে এই ২টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে মিরপুর শের-ই-বাংলা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় দুপুর ১ টায়।
বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি স্কোয়াড: মাশরাফি বিন মর্তুজা (অধিনায়ক) তামিম ইকবাল, লিটন কুমার দাস, রনি তালুকদার, সৌম্য সরকার, সাকিব আল হাসান (সহ-অধিনায়ক), মুশফিকুর রহিম, সাব্বির রহমান, নাসির হোসেন, আরাফাত সানি, জুবায়ের হোসেন, সোহাগ গাজী, রুবেল হোসেন, মুস্তাফিজুর রহমান।
0

বুধবার, ১ জুলাই, ২০১৫

মানুষের মত নাক ডাকে যে পাখি

এক্সক্লুসিভ ডেস্ক :
পৃথিবীর সবচেয়ে ছোটো পাখি হামিংবার্ড।
এ পাখিটির আরেকটি বৈশিষ্ট্যের কথা এতদিন অজানাই ছিলো প্রাণী বিজ্ঞানীদের।
সম্প্রতি পেরুর এক বিজ্ঞানী আবিস্কার করলেন যে হামিংবার্ড নাকও ডাকতে পারে।
তাও আবার মানুষের মতো । তবে মানুষের ক্ষেত্রে নাক ডাকা অন্যের জন্যে বিরক্তিকর হলেও হামিংবার্ডের ক্ষেত্রে তেমনটা নয়।
0

★ ওজন নিয়ে চিন্তা, ঠেকাবে বিশেষ ধরনের মাশরুমফন্ট সাইজ ★

কয়রার সংবাদ : ওজন বৃদ্ধি নিয়ে অনেকেই মহাটেনশনে থাকেন। অনেকেরই যখন সহসাই কাজ হয় না, তখন টেনশনের মাত্রাটা আরো বেড়ে যায়। তবে ওজন নিয়ে টেনশনের কারণ নেই, আছে এর মহৌষধ। ওজন ঠেকাবে এবার বিশেষ ধরনের মাশরুম।দেয়া হয় যে, গ্যানোডেরমালুসিডাম নামের মাশরুম অন্ত্রে ব্যাকটেরিয়া পরিবর্তন করে ওজন বৃদ্ধির গতি ধীর করে দেয়।তবে গবেষকরা বলেন, কোলার ক্যানের মধ্যে যদি মাশরুমের নির্যাস দেয়া হয় তাহলে তা অবশ্য ওজন কমাতে সাহায্য করবে না।চ্যাঙ গুঙ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা বলেন, লুসিডাম মাশরুম দীর্ঘদিন ধরে ভালো স্বাস্থ্য ও দীর্ঘ জীবনের পাওয়ার জন্য বিক্রি করা হতো। মাশরুমটি পরীক্ষা করে দেখা হয় ইঁদুরের ওপর।গবেষকরা কয়েকটি ইঁদুরকে উচ্চমাত্রার চর্বিযুক্ত খাওয়ানোর দুই মাস পর দেখতে পান যে, সেগুলো ৪২ গ্রাম ওজন হয়েছে। অন্যদিকে যেসব ইঁদুরকে একইসাথে উচ্চমাত্রায় মাশরুম নির্যাস খাওয়ানো হয়েছে, সেগুলোর ওজন হয় মাত্র ৩৫ গ্রাম।এগুলোকে যদি সাধারণ খাবার খাওয়ানো হয়, তবে সেগুলোর রোগা গড়নই থাকছে। রিপোর্টে গবেষকরা বলেন, মাশরুমের নির্যাস ওজন কমানো ও টাইপ টু ধরনের স্থুল ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।তবে তার জন্য মানুষের ওপর আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা প্রয়োজন বলেও তারা মত দিয়েছেন। 
গ্যানোডেরমা লুসিডাম মাশরুম। তাইওয়ানের গবেষকরা বলছেন যে, কয়েকশ’ বছর ধরে চীনা ওষুধে ব্যবহার করা হচ্ছে এমন একটি মাশরুম, যা প্রাণির ওজন বৃদ্ধি কমিয়ে দেয়।নেচার কমিউনিকেশনে প্রকাশিত গবেষণা প্রবন্ধে এ ধারণা
তথ্যসূত্র : বিবিসি।
0

৩৭ বছর পর মায়ের আদর

০১/০৭/২০১৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : ঘড়ির কাঁটায় সকাল সাড়ে দশটা। খুলনা নগরের রূপসা স্ট্যান্ড মোড়ের একটি দ্বিতল ভবন। ভবনটির দোতলার বারান্দায় পায়চারি করছেন প্রায় ৩৭ বছর বয়সী এক নারী। নাম এস্থার জামিনা জডিং। যুক্তরাষ্ট্র থেকে এসেছেন। চোখেমুখে উদ্বেগের ছাপ।


দশটা চল্লিশ মিনিট। ছাপা শাড়ি পরা ষাটোর্ধ্ব এক নারী সিঁড়ি বেয়ে ধীরে ধীরে উঠে এলেন দোতলায়। অস্থির হয়ে উঠলেন এস্থার। দুজন দুজনের দিকে কয়েক মুহূর্ত তাকিয়ে থাকলেন। এরপর জড়িয়ে ধরলেন একে অপরকে। ভেঙে পড়লেন কান্নায়।
এঁরা দুজন হলেন মা নূরজাহান বেগম (৬৫) ও মেয়ে এস্থার জামিনা জডিং (৩৭)। নূরজাহান বেগম থাকেন বাগেরহাটের মংলায় আর এস্থার যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে। ৩৭ বছর পর মা-মেয়ের দেখা হলো গতকাল রোববার। ভাষার ব্যবধান হার মানল মাতৃত্বের কাছে।
খুলনার দাকোপ উপজেলার গুনারী গ্রামের নূরজাহান বেগম ও মোহন গাজী দম্পতির পঞ্চম সন্তান জামিলা জন্ম নেন ১৯৭৭ সালের জুন মাসে। তাঁরা থাকতেন চালনায়। অভাবের সংসার। শারীরিকভাবে অসুস্থ মোহন গাজী মেয়েটিকে কাউকে দত্তক হিসেবে দিতে চাইলেন। জামিলার জন্মের পাঁচ দিন পর চালনায় খোয়া ভাঙার কাজ করতে যান নূরজাহান বেগম। ফিরে এসে তিনি আর মেয়েকে পাননি। স্বামী তাঁকে জানান, মেয়েকে বারান্দা থেকে কেউ নিয়ে গেছে। মোহন গাজী স্ত্রীর কাছে মিথ্যা বলেন। আসলে তিনি মেয়েকে খুলনার এজি মিশনে নিয়ে ৫০০ টাকায় বিক্রি করে দেন। এর প্রায় আট মাস পর মেরি ও পেট দম্পতি এজি মিশনে আসেন। তাঁরা জামিলাকে দত্তক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যান। জামিলা হয়ে যান এস্থার জামিনা জডিং।
এস্থারের তিন ছেলে। স্বামী ল্যান্স জডিং পেশায় কেমিস্ট। ২০১৩ সালে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম টুইটারে এস্থারের সঙ্গে পরিচয় হয় যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বাংলাদেশি নওরীন ছায়রার। সেই সূত্র ধরে সামাজিক যোগাযোগের আরেক মাধ্যম ফেসবুকে নওরীন ছায়রার ছোট বোন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী শিক্ষিকা নাহিদ ব্রাউনের সঙ্গে পরিচয় হয় এস্থারের। এরপর শুরু হয় শিকড়ের সন্ধান। জামিনার সেই সময়ের বাংলাদেশি পাসপোর্টের সূত্র ধরে তাঁরা নিশ্চিত হন তাঁর বাড়ি খুলনার কোনো এক গ্রামে। নাহিদ তাঁর ফুফাতো ভাই খুলনায় কর্মরত আবু শরীফ হুসেন আহমেদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তিনি (শরীফ) প্রায় এক বছর চেষ্টা করে এস্থারের মা নূরজাহানের সন্ধান পান মংলায়। গত বছরের জানুয়ারি মাসে ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে এস্থার নিশ্চিত হন, নূরজাহান বেগমই তাঁর মা। গত শনিবার নাহিদ ব্রাউনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র থেকে খুলনায় আসেন এস্থার। গতকাল আবু শরীফের বাসায় দেখা হয় মা-মেয়ের।
নূরজাহান বেগম বলেন, ‘সব সময় মনে হতো আমার মেয়ে বেঁচে আছে। ওর আসার খবর শোনার পর ঠিকমতো খেতে পারি না। রাতে ঘুমাতে পারি না। কখন আমার মেয়ের সঙ্গে দেখা হবে। আজ যেন আকাশের চাঁদ হাতে পেয়েছি।’
এস্থার জামিনা জডিং বলেন, ‘আমি ভীষণ খুশি। মাকে দেখার অপেক্ষা আর সইছিল না। বারবার গলা শুকিয়ে যাচ্ছিল। এ আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।’
নাহিদ ব্রাউন বলেন, ‘দুই বছর চেষ্টার পর মা-মেয়ের মিলন ঘটাতে পেরেছি। দীর্ঘ ৩৭ বছর পর ও শিকড়ের সন্ধান পেয়েছে।’
0

≠ এ বাংলাদেশ ভয়ংকর, মানছেন south আফ্রিকা কোচ ≠

≠ এ বাংলাদেশ ভয়ংকর, মানছেন south আফ্রিকা কোচ ≠

০১/০৭/২০১৫

ক্রীড়া ডেস্ক

‘বাংলাদেশকে আমরা সমীহ করছি’এমন কথা আর নতুন কী! বাংলাদেশে সিরিজ খেলতে এসে এমনটা নিয়মিত বলে থাকে সব শক্তিশালী দলই। তবে এবার প্রোপট ভিন্ন। এরই মধ্যে পাকিস্তান-ভারত বুঝেছে, বাংলাদেশ কতটা দুর্দান্ত! দণি আফ্রিকাও মানছে, এই বাংলাদেশ ভয়ংকর!
বিলম্ব ফাইটে বিকেলে ঢাকায় পা রেখেছে দণি আফ্রিকা। বাংলাদেশে আসার আগে প্রোটিয়া কোচ রাসেল ডমিঙ্গো জানিয়েছেন, বদলে যাওয়া এ বাংলাদেশ দুরন্ত, ‘বাংলাদেশের মানসিকতা পরিবর্তন হয়ে গেছে। তারা অনেক আক্রমণাত্মক খেলছে। এ মুহূর্তে তাদের ভীষণ উদ্যমী এবং আত্মবিশ্বাসী দল মনে হচ্ছে। আত্মবিশ্বাস ও নতুন কিছু প্রতিভার সমন্বয়ে তাদের আরও দুরন্ত ও ভয়ংকর করে তুলেছে।’




দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ের পরিসংখ্যানটা দণি আফ্রিকার দিকেই হেলে আছে। ১৪ ওয়ানডের ১৩টিই জিতেছে প্রোটিয়ারা। বাংলাদেশ মাত্র একটি। সেই একমাত্র জয়টি এসেছিল ২০০৭ বিশ্বকাপে। টেস্ট পরিসংখ্যানেও প্রোটিয়াদের একচ্ছত্র আধিপত্য। আট টেস্টের প্রতিটিই জিতেছে দণি আফ্রিকা। আর এ পর্যন্ত মুখোমুখি দুটো টি টোয়েন্টির দুটিই জিতেছে প্রোটিয়ারা। পরিসংখ্যান যা-ই থাকুক না কেন দণি আফ্রিকার টি টোয়েন্টি অধিনায়ক ফ্যাফ ডু প্লেসি অবশ্য এ সবে গুরুত্ব দিচ্ছেন না। বরং বলছেন, ‘বাংলাদেশকে হালকাভাবে নেওয়ার দিন শেষ।’
ডু প্লেসির এমনটা মনে করার কারণ বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স। প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল খেলা, ঘরের মাঠে পাকিস্তানকে বাংলাওয়াশ। এরপর ভারতের বিপে প্রথমবারের মতো সিরিজ জয়, বাংলাদেশের ক্রিকেটের যেন সোনালি সময়ই যাচ্ছে।
এবার দণি আফ্রিকা দলে এসেছে বেশ কয়েকটি তরুণ মুখ। তাদের জন্য সফরটা চ্যালেঞ্জের হবে বলে মনে করছেন কোচ ডোমিঙ্গো, ‘দর্শক, আবহাওয়া, উইকেটের ধরন আর বাংলাদেশ যেভাবে খেলছে, তাদের জন্য কঠিন এক সফরই হতে যাচ্ছে। তাদের সামার্থের চূড়ান্ত পরীাই হবে এ সফরে।’
কদিন আগে ভারতের বিপে বাংলাদেশ খেলিয়েছিল চার পেসার। তাতে সাফল্যও পেয়েছিল। দণি আফ্রিকার বিপে বাংলাদেশ একই কৌশল প্রয়োগের সম্ভাবনা সামান্যই। সেটি জানেন ডোমিঙ্গও। প্রোটিয়া কোচ বললেন, ‘মনে হচ্ছে, চিরাচরিত উপমহাদেশীয় উইকেটই হবে। তারা জানে আমাদের চারজন দ্রুত গতির বোলার আছে। যদি তারা ফাস্ট বোলিং-বান্ধব উইকেট তৈরি করে, আমাদের জন্য খেলতে সুবিধাই হবে।’
0

নাসির, আমাদের ক্ষমা করুন

≠ নাসির, আমাদের ক্ষমা করুন ≠
০১/০৭/২০১৫
কয়রার সংবাদ : ব্যাপারটা অভাবনীয়ই ছিল নাসির হোসেনের জন্য। তিনি কখনোই ভাবেননি যে একটি ফেসবুক পোস্টে এ দেশের কিছু মানুষের রুচিবোধের এমন কদাকার রূপ তাঁকে দেখতে হবে। দেশের অন্যতম সেরা এই ক্রিকেটার কিছু মানুষের এমন রূপের পরিচয় পেয়ে হতভম্ব, ব্যথিত।
ঘটনাটা ভারতের বিপে ওয়ানডে সিরিজ শেষ হওয়ার পরদিন। দণি আফ্রিকা সিরিজ আসন্ন। অনুশীলন শুরু হওয়ার আগে হাতে কিছু সময় পেয়েছিলেন। সেই সময়টা নষ্ট না করে রংপুওে দেশের বাড়িতে একটু ঘুরে আসতে চাইলেন। তাঁর সঙ্গে ছিল তাঁর বোন। ছুটির আমেজে বিমানে উঠে বোনের সঙ্গে তুললেন একটা সেলফি। 


একে তো ভারতের বিপে দুর্দান্ত এক সিরিজ জয়ের আনন্দ, তার ওপর ছুটি। নিজের আনন্দ ভাগ করে নিতে চাইলেন ভক্তকুলের সঙ্গে। ফেসবুকে নিজের ফ্যানপেজে তুলে দিলেন সেই ছবি। এসব েেত্র যা হয় আর কি, হু হু করে পড়তে লাগল ‘লাইক’। ভক্তরা করতে লাগলেন বিভিন্ন মন্তব্য। বেশির ভাগ মন্তব্যই ছিল সাধারণ। দুই ভাইবোনকে অভিনন্দন জানিয়ে করা। কিন্তু নাসির অবাক হয়ে ল করলেন কিছু মন্তব্য ছাড়িয়ে গেল সভ্যতার সীমা, রুচির গন্ডি। মন্তব্যগুলো এতটাই কুরুচিপূর্ণ যে লজ্জায় দুঃখে ােভে নাসির নিজের পোস্টটাই সরিয়ে নেন ফেসবুক থেকে। এরপর আরও একটি পোস্টে নিজের ােভ প্রকাশ করে জানিয়ে দেন, ‘অনেক হয়েছে, আমাকে আর অনুসরণ করার দরকার নেই।’
এ ঘটনায় নাসির এতটাই বিরক্ত যে ফেসবুকের প্রতিই তাঁর সব ভক্তি উঠে গেছে। প্রথম আলোকে তিনি বলেন, ‘আমার ভাই ফেসবুকের দরকার নেই। ফেসবুক মানেই অশান্তি। আমি আমার ফেসবুক পেজটাই বন্ধ
কওে দেব। এমন একটি ঘটনা ঘটে গেল যে ভক্তদের সামনে নিজেকে উন্মুক্ত করার শখটাই মিটে গেছে।’
নাসিরের এ ঘটনার কড়া প্রতিবাদ করেছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। তিনি তাঁর ফেসবুকের ফ্যানপেজটা বন্ধ করে দিয়েছেন। জাতীয় দলের সতীর্থের এই অবমাননায় ুব্ধ জাতীয় ক্রিকেট দলের অন্যরাও।


নাসির এখন কী করবেন? তাঁর সেই পোস্টে যারা অবমাননাকর ও কুরুচিকর মন্তব্য ছুড়ে দিয়েছিল, তাদের কি তিনি আইনের আওতায় আনবেন? সাইবার-অপরাধ আইনের আওতায় তিনি কি কোনো মামলা করবেন? নাসির অবশ্য এ ব্যাপারে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি। জানিয়েছেন, খুব কাছের কিছু মানুষের সঙ্গে এ ব্যাপারে আলোচনা করেই তিনি পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে তিনি হতাশা প্রকাশ করে বলেন, সেদিন যে পরিমাণ বাজে মন্তব্য আমি পেয়েছি, তাতে কয়জনের বিরুদ্ধেই বা ব্যবস্থা নেওয়া যায়! আমি তাদের জন্য কেবল দোয়াই করতে পারি। আল্লাহ তাদেও হেদায়েত করুন।’
দীর্ঘ দিন ধওে ফেসবুকের ফ্যানপেজ থাকলেও এবারের অভিজ্ঞতাটা তাঁকে সাংঘাতিক আহত করেছে বলেই জানিয়েছেন নাসির, ফেসবুকের ফ্যানপেজটা অনেক দিন ধরেই আছে। বেশির ভাগ মানুষই কিন্তু ভালো। খুব সুন্দর সুন্দর মন্তব্য তাঁরা করেন। তাঁদের মন্তব্যগুলো আমাকে ভালো খেলতে উৎসাহিত করে। বাজে মন্তব্য আগে যে পাইনি, তা নয়। কিন্তু তার পরিমাণ ভালোর তুলনায় কমই। গুটি কয়েক মানুষই সমস্যা। তবে সম্প্রতি যা হলো তা আমার জন্য খুব বাজে অভিজ্ঞতা।’
নাসিরের বাজে অভিজ্ঞতা আমাদেরও বাজে অভিজ্ঞতা। এ দেশের ক্রিকেট অঙ্গনেরও বাজে অভিজ্ঞতা। এই বাজে অভিজ্ঞতা সামনে নিয়ে এসেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কদর্য চিত্রটা। লজ্জায় হেঁট করে দিয়েছে আমাদের সবার মাথা।
সূত্র-প্রথম আলো অনলাইন থেকে নেওয়া।

A post by Koyra news
0

মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০১৫

জনপ্রিয় কৌতুক অভিনেতা পাপ্পু আর নেই।

জনপ্রিয় কৌতুক অভিনেতা পাপ্পু আর নেই। 


সোমবার ভোর চারটার দিকে লালবাগের নিজ বাসায় তিনি মারা যান। বিটিভিতে প্রচারিত ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘শুভেচ্ছা’ তে পারর্ফম করার মাধ্যমে আলোচনায় আসেন পাপ্পু। তিনি দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে পাপ্পুর বয়স হয়েছিল মাত্র ৪৭ বছর।
0